Skip to content

পল্লবের চিহ্ন: আসন্ন মসীহর নামকরণ

সুরাহ আল-আহ্জাব (সুরাহ 33 – সম্মিলিত শক্তি) এক সাধারণ মানবীয় পরিস্থিতির জন্য সমাধান প্রদান করে – কাউকে কি নামে ডাকা যায় যখন আমরা তাদের নাম জানি না I

 তোমরা তাদেরকে তাদের পিতৃপরিচয়ে ডাক। এটাই আল্লাহর কাছে ন্যায়সঙ্গত। যদি তোমরা তাদের পিতৃ-পরিচয় না জান, তবে তারা তোমাদের ধর্মীয় ভাই ও বন্ধুরূপে গণ্য হবে। এ ব্যাপারে তোমাদের কোন বিচ্যুতি হলে তাতে তোমাদের কোন গোনাহ নেই, তবে ইচ্ছাকৃত হলে ভিন্ন কথা। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু

সুরাহ আল-আহ্জাব 33:5

এটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে মানবীয় জ্ঞান সীমিত – আমরা প্রায়শই আমাদের চারিদিকের লোকেদের নাম জানি না I সুরাহ আন-নাজ্ম (সুরাহ 53-নক্ষত্র) ভাববাদী মহম্মদের পিবিইউএইচ সময়ে (লাট, ‘উজ্জা, এবং মানত) সাধারণ কিছু মূর্তিগুলোর সম্বন্ধে আলোচনা করে যা ঘোষণা করে:

 এগুলো কতগুলো নাম বৈ নয়, যা তোমরা এবং তোমাদের পূর্ব-পুরুষদের রেখেছ। এর সমর্থনে আল্লাহ কোন দলীল নাযিল করেননি। তারা অনুমান এবং প্রবৃত্তিরই অনুসরণ করে। অথচ তাদের কাছে তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে পথ নির্দেশ এসেছে।

সুরাহ আন-নাজ্ম 53:23

মিথ্যা দেবতাদের নামগুলোকে নিছক লোকেদের দ্বারা তৈরী করা হয়েছিল I এই আয়াতগুলো সত্যের থেকে মিথ্যার আরাধনাকে আলাদা করার জন্য একটি দিকনির্দেশিকা দেয় I যেহেতু মাঝে মাঝে আমাদের চারিপাশের নামগুলোকে আমরা এমনকি জানি না, মানুষেরা সেইহেতু অদুরভবিষ্যতে আসন্ন একজন ভাববাদীর নাম জানতে পারে না I যদি মসীহ নামটি সময়ের বহু আগে দেওয়া হয় তবে এটি একটি চিহ্ন হবে যে এটি আল্লাহর একটি সত্য পরিকল্পনা এবং মিথ্যা কিছুর থেকে নয় I আমরা এখানে দেখি ঈসা আল মসীহর নামটিকে কিভাবে ভাববাণী করা হয়েছিল I     

একটি নামের মধ্যে চিহ্ন

আমরা দেখেছি যে আল্লাহ এক আসন্ন রাজ্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন I এই রাজ্য মানবীয় রাজ্যের থাকে আলাদা হবে I আজকের খবরগুলো লক্ষ্য করুন এবং দেখুন মানবীয় রাজ্যে কি ঘটছে I লড়াই, দুর্নীতি, নিষ্ঠুরতা, হত্যা, বলবানের দ্বারা দুর্বলের উপরে শোষণ – এটি সমস্ত মানবীয় রাজ্যগুলোতে ঘটে তারা মুসলমান, খ্রীষ্টান, যিহূদি, বৌদ্ধ, হিন্দু বা ধর্ম নিরপেক্ষ পাশ্চাত্য যাই হোক না কেন I এই সমস্ত রাজ্যগুলোর সমস্যা হল যে তাদের মধ্যে আমরা যারা বসবাসকারী আমাদের কাছে একটি অস্থির তৃষ্ণা থাকে যেমনটি আমরা ভাববাদী যিরমিয়র (পিবইউএইচ) সাথে দেখেছি যেটি আমাদেরকে পাপ এবং এই সমস্যার অনেক গুলোর দিকে নিয়ে যায় তাদের বিভিন্ন বর্ননার মধ্যে (অর্থাৎ দুর্নীতি, হত্যা, যৌন নিগ্রহ ইত্যাদি) যেগুলোর পরিণাম হল পাপ I অতএব আসন্ন ঈশ্বরের রাজ্যকে পেছনে ধরে রাখার বৃহৎ কারণ হল আমরা নিজেরা I আল্লাহ যদি তার নতুন রাজ্য এখনই স্থাপন করতেন তবে আমদের মধ্যে কেউই এতে প্রবেশ করতে পারত না কারণ আমাদের পাপ সেই রাজ্যকে ধ্বংস করে দিত যতটা এটি আজকের রাজ্যকে ধ্বংস করছে I এছাড়াও যিরমিয় (পিবিইউএইচ) সেই দিনের ভবিষ্যদ্বাণী করলেন যখন আল্লাহ এক নতুন নিয়ম স্থাপন করবেন I এই নিয়ম নতুন হবে কারণ এটিকে মশির ব্যবস্থার মতন পাথরের ফলকের পরিবর্তে আমাদের হৃদয়ে লেখা হবে I এটি আমাদেরকে এই রাজ্যের উপযুক্ত নাগরিক হতে ভেতরের থেকে বাইরে পরিবর্তন করবে I

এটি কিভাবে হতে যাচ্ছিল? আল্লাহর পরিকল্পনা একটি গুপ্ত সম্পদের মতন  ছিল I তবুও যাবুরের বার্তা সমূহের মধ্যে সূত্রগুলোকে দেওয়া হয়েছিল যাতে করে তারা যারা তার রাজ্যের খোঁজ করছিল বুঝতে পারত – কিন্তু বাকিরা যারা উৎসুক ছিল না তারা অজ্ঞ থাকত I আমরা এখন এই বার্তাগুলোর দিকে দেখব I পরিকল্পনাটি আসন্ন মসীহর (যা আমরা এখানে দেখেছি – মেসিয়াহ = ক্রাইষ্ট) উপরে কেন্দ্রীভূত ছিল I আমরা যাবুরের (রাজা দাবুদের দ্বারা অনুপ্রাণিত) গীতসংহিতার মধ্যে আগেই দেখেছি যে ভবিষ্যদ্বাণীর মসীহকে রাজা দাবুদের থেকে বংশের থেকে আসার কথা ছিল (পর্যালোচনা করতে এখানে দেখুন) I        

বৃক্ষ, গুঁড়ি, … এবং পল্লবের সম্বন্ধে ভাববাদী যিশাইয়  

.

ভাববাদী যিশাইয় (পিবিইউএচ) প্রকাশ করলেন কিভাবে আল্লাহর পরিকল্পনা ঘটবে I যাবুরের মধ্যে যিশাইয়র বইটি দাবুদের রাজকীয় বংশের (প্রায় 1000 – 600 খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) সময়কালের মধ্যে লেখা হয়েছিল I যখন এটি লেখা হয়েছিল (750 খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) বংশ এবং সমগ্র ইস্রায়েলীয় রাজ্য দুনীর্তিপূর্ণ ছিল – তাদের হৃদয়ের তৃষ্ণার জন্য I

When Isaiah lived

যাবুরের মধ্যে অন্য কতিপয় ভাববাদীদের সঙ্গে ভাববাদী যিশাইয়র ঐতিহাসিক (পিবিইউএচ) কালপঞ্জি

The dynasty of Dawud - like a Tree

দাবুদের বংশ – একটি বৃক্ষের মতন  

আল্লাহ এবং মশির ব্যবস্থার অভ্যাস ও আত্মার কাছে ফিরে আসতে ইস্রায়েলীয়দের জন্য একটি ক্ষমা প্রার্থনা লিখতে যিশাইয় (পিবিইউএচ) অনুপ্রাণিত হলেন I এছাড়াও যিশাইয় জানতেন যে এই অনুতাপ এবং প্রত্যাবর্তন ঘটবে না আর তাই তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করলেন যে ইস্রায়েলীয় জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে এবং রাজকীয় বংশ ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে I আমরা এখানে দেখলাম কিভাবে এটি ঘটল I তার ভাববাণীর মধ্যে তিনি তিনি একটি বৃহৎ বৃক্ষের ন্যায় বংশ হওয়ার একটি চিত্র ব্যবহার করলেন যাকে শীঘ্রই কেটে ফেলা হবে এবং কেবল একটি গুঁড়ি পড়ে থাকবে I এটি 600 খ্রীষ্টপূর্বাব্দের আশেপাশে ঘটল যখন বাবিলোনিয়ানরা যিরূশালেমকে ধ্বংস করল এবং সেই সময় থেকে রাজা দায়ূদ/দাবুদের কোনো বংশধর কখনও যিরূশালেমে রাজত্ব করল না I     

http://al-injil.net/wp-content/uploads/2013/02/david-stump-300x167.jpg

বৃক্ষটিকে – কেটে ফেলা হয়েছে

কিন্তু তার বইতে আসন্ন ধ্বংসের এই সমস্ত ভাববাণীগুলোর সাথে, এই বিশেষ বার্তাটি এল:  

  2 হে স্বর্গ ও মর্ত্য শোন! প্রভু কথা বলছেন| প্রভু বলেন,“আমি আমার সন্তানদের জন্ম দিয়েছি| তাদের লালনপালন করেছি| কিন্তু আমার সন্তানরাই আমার বিরুদ্ধে অপরাধ করছে|

যিশাইয় 11:1-2
The dynasty of Dawud (PBUH)- now a shoot emerges from the dead stump

দাবুদের (পিবিইউএইচ) বংশ – এখন মৃত গুঁড়ির থেকে একটি অঙ্কুর বার হল

রাজা দায়ূদ/দাবুদের পিতা ছিলেন যিশয়, এবং এইরূপে তার বংশের মূল্ I অতএব ‘যিশয়ের গুঁড়ি’ দায়ূদ/দাবুদের থেকে উৎপন্ন রাজাদের আসন্ন ধ্বংসের একটি ভাববাণী ছিল I কিন্তু যিশাইয়, একজন ভাববাদী হয়ে, এছাড়াও এই সময়ে অতীতকে দেখলেন এবং ভবিষ্যদ্বাণী করলেন যে যদিও গুঁড়িটি (রাজাদের বংশ) মৃত দেখাবে, এটি সম্পূর্ণরূপে সেরকম হবে না I তিনি ঘোষণা করলেন ভবিষ্যতে একদিন পল্লব হিসাবে পরিচিত, একটি অঙ্কুর, সেই একই গুঁড়ি থেকে বার হয়ে আসবে I এই শাখাটি একজন তাকে’ বলা হয় তাই যিশাইয় দায়ূদের বংশ থেকে উদ্ভূত একজন আসন্ন মানুষের সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করছেন I এই মানুষটির মধ্যে এমন ধরণের প্রজ্ঞার গুণ, পরাক্রম ও জ্ঞান থেকে থাকবে যা কেবলমাত্র ঈশ্বরের বিশেষ আত্মার থেকে তার উপরে স্থির হতে পারে I এখন মনে করুন আমরা কিভাবে দেখলাম যে মসীহকেও দায়ূদের বংশের থেকে আসার সম্বন্ধে ভাববাণী করা হয়েছিল – এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল I পল্লবটি  এবং মসীহ উভয়ই দায়ূদ/দাবুদের বংশ থেকে? একই আসন্ন ব্যক্তির জন্য কি এই দুটি শিরোনাম হতে পারে? আসুন যাবুরের মধ্য দিয়ে আমরা অনুসন্ধান করতে থাকি I       

ভাববাদী যিরমিয় … পল্লব সম্বন্ধে

যিশাইয়র পরে আসন্ন 150 বছর, যখন দায়ূদের বংশকে তার দৃষ্টির সামনে প্রকৃতপক্ষে কেটে ফেলা হচ্ছে তখন ভাববাদী যিরমিয় (পিবিইউএইচ), লিখলেন:

http://al-injil.net/wp-content/uploads/2012/12/Jeremiah-timeline.jpg

যাবুরের অন্যান্য ভাববাদীদের সাথে কালপঞ্জির মধ্যে যিরমিয়কে দেখান হয়েছে

  5 প্রভু এই বার্তা বলেন, “সেই সময় আসছে যখন আমি একটি ভালো ‘নবোদগম’|উত্তোলন করব| সে বুদ্ধিমত্ত্বার সঙ্গে শাসন করবে এবং দেশে যা ন্যায্য এবং ঠিক তাই করবে| সে সুষ্ঠু ভাবে দেশ শাসন করবে এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে|
6 তার রাজত্বের সময়, যিহূদা রক্ষা পাবে এবং ইস্রায়েল নিরাপদে থাকবে| এই হবে তার নাম: প্রভুই আমাদের ধার্মিকতা|”

যিরমিয় 23:5-6

150 বছর পূর্বে ভাববাদী যিশাইয়র (পিবিইউএইচ) আরম্ভ করা পল্লবের ভাববাণী থেকে যিরমিয় (পিবিইউএচ) সরাসরিভাবে চলতে থাকেন I পল্লব একজন রাজা হবে I আমরা দেখলাম যে মসীহরও একজন রাজা হওয়ার কথা ছিল I মসীহ এবং পল্লবের মধ্যে সাদৃশ্য বৃদ্ধি পাছে I  

ভাববাদী সখরিয় … শাখার নাম সমূহ

ভাববাদী সখরিয় (পিবিইউএইচ) আমাদের জন্য এই বার্তাটিকে দিতে থাকেন I বাবিলে বহিষ্কারের থেকে যিহূদি লোকেদের য়িরুশালমে ফেরার ঠিক পরে কিন্তু যখন তারা পারস্যদের দ্বারা শাসিত হতেন সেই সময়ে 520 খ্রীষ্টপূর্বাব্দে তিনি বাস করতেন I 

http://al-injil.net/wp-content/uploads/2013/02/zechariah-in-timeline.jpg

যাবুরের অন্যান্য ভাববাদীদের সাথে সখরিয়কে কালপঞ্জির মধ্যে দেখানো হয়েছে

এই সখরিয়র সঙ্গে যাহয়া/বাপ্তিস্ম দাতা যোহনের পিতা সখরিয়কে নিয়ে বিভ্রান্ত হবেন না I সখরিয়র 500 বছর পূর্বে ভাববাদী সখরিয় বাস করতেন এবং প্রকৃতপক্ষে এই সখরিয়র নামের উপরে সখরিয়র নামকরণ করা হয়েছিল, ঠিক যেমন আজকের দিনে মহম্মদ নামের অনেক লোক আছে এবং তাদেরকে ভাববাদী মহম্মদের – (পিবিইউএইচ) নামে এইভাবে নামকরণ করা হয় I সেইসময়ে (520 খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) যিহূদি লোকেরা তাদের বিনষ্ট মন্দিরের পুনর্নির্মাণ করতে এবং হারোণের (পিবিইউএইচ) বলিদান পুনরায় আরম্ভ করতে কার্য করছিল I হারোণের বংশধরকে যিনি ভাববাদী সখরিয়র সময়ে মহাযাজক ছিলেন (এবং কেবলমাত্র হারোণের একজন বংশধরই একজন মহাযাজক হতে পারতেন) যিহোশূয় বলা হত I সুতরাং সেই সময়ে (প্রায় 520 খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) সখরিয় ভাববাদী ছিলেন এবং যিহোশূয় মহাযাজক ছিলেন I এখানে আল্লাহ – সখরিয়র মাধ্যমে – মহাযাজক যিহোশূয় সম্বন্ধে যা ঘোষণা করলেন:      

 ‘“হে যিহোশূয় মহাযাজক এবং তোমার সামনে উপবিষ্ট তোমার সখাগণও শোন, যে লোকাদের লক্ষণস্বরূপ জিনিস হয়ে আসার কথা আছে: আমি আমার দাস পল্লবকে আনতে যাচ্ছি I দেখ যিহোশূয়র সামনে আমি এক প্রস্তর স্থাপন করেছি!” … সদাপ্রভু সর্বশক্তিমান বলেন, “এবং আমি একদিনে সেই দেশের পাপ দূর করব”’

সখরিয় 3:8-9

পল্লব! আবার! কিন্তু এই সময়ে এছাড়া তাকে ‘আমার দাস’ বলে ডাকা  হয়েছে I মহা যাজক যিহোশূয় এইরূপে একটি চিহ্ন হয় I কিন্তু কি উপায়ে? আর সদাপ্রভুর দ্বারা (“আমি দূর করব…”) ‘এক দিনে’ পাপকে দূর করা হবে বলতে কি বোঝায়? আমরা সখরিয়র মধ্য দিয়ে চলতে থাকব এবং স্তম্ভিতকারী এমন কিছু শিখব I 

‘সদাপ্রভুর বাক্য আমার কাছে উপস্থিত হ’ল: “…মহা যাজক যিহোশূয় [সম্বন্ধে] I তাকে বল যে সদাপ্রভু সর্বশক্তিমান এই কথা বলেন, ‘এখানে সেই পুরুষ যার নাম হল পল্লব…”

সখরিয় 6:9-10

লক্ষ্য করুন যে যিহোশূয়, তার বিশেষ নামটি, পল্লবের নাম হয় I মনে করুন আমরা হিব্রু থেকে ইংরেজিতে অক্ষরীকরণ এবং অনুবাদ সম্পর্কে কি শিখেছি I আমরা এখানে পড়ি ‘যিহোশূয়’ কেননা আমরা একটি ইংরেজি অনুবাদ পড়ি I কিন্তু হিব্রুতে মূল নামটি কি? নিচের চিত্রটি আমাদের বলে I

http://al-injil.net/wp-content/uploads/2013/02/translation-of-Joshua.jpg

যিহোশূয় = যীশু কারণ উভয়ই একই হিব্রু নামের থেকে অক্ষরীকরণ  

চতুর্থাংশ 1 -> 3 গিয়ে (যেমন আমরা শিরোনাম ‘মেসিয়াহ’ বা ‘মসীহ’ কোথা থেকে এসেছে তা বোঝার ক্ষেত্রে করেছিলাম) আমরা দেখি যে ‘যিহোশূয়’ নামটিকে হিব্রু নাম ‘যোহোশুয়া’ থেকে ‘অক্ষরীকরণ করা হয়েছে I যখন পুরনো নিয়মকে ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয় তখন এই নামটিকে ‘যিহোশূয়’ তে অক্ষরীকরণ করা হয়েছিল I এছাড়াও Q/যাবুরকে 250 খ্রীষ্টপুরাব্দের আশেপাশে গ্রীকে অনুবাদ করা হয়েছিল I এটি চতুর্থাংশ 1 -> 2 I এই অনুবাদকরাও ‘যোহোশুয়া’ হিব্রু নামটিকে অক্ষরীকরণ করেছিলেন যখন তারা পুরনো নিয়মকে গ্রীকে অনুবাদ করেছিলেন I তাদের গ্রীক অক্ষরীকরণ ছিল যেসআস I এইরূপে হিব্রু পুরনো নিয়মের ‘যোহোশুয়া’ কে গ্রীকের মধ্যে যেসআস বলা হ’ল I যখন গ্রীক নতুন নিয়মকে ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয় তখন যেসআস নামটিকে ‘যেসাস’ তে অক্ষরীকরণ করা হ’ল I অন্য কথায়, ঠিক যেমন মসীহ=মেসিয়াহ=অভিষিক্ত ব্যক্তি,  

 ‘যোহোশুয়া’ = যেসআস = যিহোশূয় = যেসাস (=ঈসা)

সেই একই ভাবে মোহম্মদ নামটি = محمد, যিহোশূয় = যেসাস I যা আশ্চর্যজনক, যা প্রত্যেকের জানার দরকার, তা হল ঈসা আল মসীহর 500 বছর পূর্বে, ইঞ্জিলের ভাববাদী যখন বাস করতেন, তখন এটিকে ভাববাদী সখরিয়র দ্বারা ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল যে পল্লবের নামটি হবে যেসাস (বা ঈসা – আরবী ভাষার থেকে অক্ষরীকরণ) যেসাস (বা ঈসা) হচ্ছে পল্লব! পল্লব এবং মসীহ (বা ক্রাইষ্ট) একই ব্যক্তির জন্য দুটি শিরোনাম! কিন্তু কেন তার দুটি শিরোনামের প্রয়োজন হবে? উনি কি করতে যাচ্ছিলেন যা এত গুরুত্বপূর্ণ ছিল? যাবুরের ভাববাদীগণ এখন আরও অধিক বিস্তৃতভাবে ব্যখ্যা করেন – আমাদের পরবর্তী নিবন্ধে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *